চট্টগ্রাম নগরীর হালিশহর আগ্রাবাদ এলাকায় জলাবদ্ধতার অন্যতম কারণ ‘মহেশখাল বাঁধ।’এটি অপসারণের কাজ চলছে।
দ্বিতীয় দিনে বাঁধের একটা অংশ ভেঙে ফেলা সম্ভব হয়েছে। সে অংশ দিয়ে আটকে পড়া পানি নামতে শুরু করেছে। এর ফলে জলাবদ্ধতা কিছুটা কমেছে বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী। বাঁধ অপসারণের সিদ্ধান্তে সন্তোষ জানিয়েছেন তারা।
বাঁধটি পুরোপুরি অপসারণ করতে আরো দু’একদিন সময় লাগবে বলে জানান চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মনিরুল হুদা।
নগরীর জলাবদ্ধতার জন্য এ বাঁধটিকে বেশি দায়ী করা হচ্ছে। গেলো কয়েক দিনের বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে নগরীর অনেক এলাকা।
অবিরাম বর্ষণে হাঁটু থেকে বুক সমান পানিতে তলিয়ে গেছে চট্টগ্রামের নিচু এলাকা। নগরীর আগ্রাবাদ এক্সেস রোড, আগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক এলাকা, শান্তিবাগ, ছোটপুল, বড়পুল, হালিশহর, বাকলিয়া, চকাবাজারসহ বিস্তীর্ণ এলাকা তলিয়ে যায় পানিতে।
অন্যান্য এলাকাগুলোতে হাঁটু পর্যন্ত পানি থাকলেও আগ্রাবাদ এক্সেস রোড এবং সিডিএ আবাসিক এলাকায় অবস্থা খুবই করুণ। সিডিএ আবাসিক ও আগ্রাবাদ এক্সেস রোডের কোথাও কোথাও বুক সমান পানি। সিডিএ আবাসিক এলাকার ভবনগুলোর নিচতলা প্রায় পানিতে ডুবানো। ঐ এলাকার দোকানগুলোতে কোমর পর্যন্ত পানি প্রতিরক্ষা দেয়াল দিয়েও রক্ষা পাননি ব্যবসায়ীরা।
জেএইচ